Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

মুজিববর্ষে নিরাপদ আম উৎপাদনে করণীয়

কৃষিবিদ ড. মো: শরফ উদ্দিন
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহে ১৯৭৩ সালের ১৩ ফেব্রæয়ারি কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণীর পদমর্যাদার ঘোষণা দিয়েছিলেন এবং সেই সাথে যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে কৃষিতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের জন্য দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন। এরপর থেকেই কৃষিবিদগণ নিজেদের অবস্থান থেকে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনাগুলো পালন করে যাচ্ছেন। কৃষি প্রধান বাংলাদেশে জাতীয় অর্থনীতিতে এবং এ দেশের মানুষের পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফলের গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। বর্তমানে আম একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। এসডিজি, ভিশন ২০২১ এবং ২০৪১ অর্জনেও এই ফলটি গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রেখে চলেছে। আম এ দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল, যা ছোট-বড় সকলের নিকট পছন্দনীয়। বৈচিত্র্যপূর্ণ ব্যবহার, পুষ্টিমান এবং স্বাদ-গন্ধে এটি একটি অতুলনীয় ফল। প্রতি বছর আমের উৎপাদন বাড়ছে ঠিকই কিন্তু গুণগতমানসম্পন্ন আমের উৎপাদন আশানুরূপভাবে বাড়ছে না। কারণ  অনুসন্ধানে দেখা যায়, আম চাষিরা এখনও গতানুগতিক পদ্ধতিতে আম বাগান ব্যবস্থাপনা করছেন। তবে বিগত কয়েক বছরে নিরাপদ, বিষমুক্ত আমের উৎপাদন বেড়েছে। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কিছু উদ্যোগ আম চাষিদের ভালো আম উৎপাদনে সহায়ক ভ‚মিকা পালন করছে। দেশে নিরাপদ ও বিষমুক্ত আমের চাহিদা বাড়ছে এবং আম রপ্তানির নতুন সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এমতাবস্থায়,  মুজিববর্ষে গুণগতমান সম্পন্ন আমের উৎপাদন বৃদ্ধি করা অত্যন্ত প্রয়োজন।
ষ গুণগতমানসম্পন্ন আম উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রতি বছর আম গাছের বয়সানুযায়ী সুষম মাত্রার সার প্রয়োগ করা।
ষ পোকামাকড় ও রোগবালাই সময়মতো দমন করা এবং যথাসম্ভব কম পরিমাণে বালাইনাশক ব্যবহার করা।
ষ উপযুক্ত পরিপক্বতায় সঠিক পদ্ধতিতে আম সংগ্রহ করা।
আম গাছের সুষ্ঠু বৃদ্ধি ও ভালমানের আম উৎপাদনের জন্য সুষম সার প্রয়োগের কোনো বিকল্প নেই। নির্ধারিত মাত্রার সুষম সার তিন কিস্তিতে প্রতি বছর ১৫-৩০ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে প্রয়োগ করতে হবে। একটি           ৫-৭ বছর বয়সী গাছের জন্য গোবর সার ৩৫ কেজি, ইউরিয়া ৮৭৫ গ্রাম, টিএসপি ৪৩৮ গ্রাম, এমওপি ৩৫০ গ্রাম, জিপসাম ৩৫০ গ্রাম, জিংক সালফেট ১৮ গ্রাম এবং বোরিক এসিড ৩৫ গ্রাম প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম কিস্তির সার (জৈবসার, টিএসপি, জিপসাম, জিংক সালফেট এবং বোরিক এসিড এর সম্পূর্ণ পরিমাণ এবং অর্ধেক ইউরিয়া ও অর্ধেক এমওপি সার) প্রয়োগ করতে হবে। অবশিষ্ট অর্ধেক ইউরিয়া এবং অর্ধেক এমওপি সমান দুইভাগে ভাগ করে একভাগ আমের গুটি মটরদানাকৃতি হলে এবং সংগ্রহের এক মাস আগে প্রয়োগ করতে হবে। ফলে আমের আকার ও ফলন বৃদ্ধি পাবে। কোন চাষি যদি ফুল ফোটার আগে সার প্রয়োগ না করে থাকেন তবে পরবর্তীতে বয়সানুযায়ী নির্ধারিত মাত্রার পুরোটাই প্রয়োগ করতে হবে।
নালা করে সার প্রয়োগ করা উত্তম। সার প্রয়োগের পর হালকা সেচ দিতে হবে। গাছের চারিদিকে গোড়া থেকে কমপক্ষে ১ থেকে ১.৫ মি. বাদ দিয়ে দুপুর বেলায় যে পর্যন্ত ছায়া পড়ে সেই এলাকায় সার ছিটিয়ে হালকাভাবে কুপিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। গাছের বয়স বেশি হলে এই দূরত্ব বাড়তে পারে। ফুল আসার পূর্বে আম গাছে কোন প্রকার সার বা পানি প্রয়োগ করার প্রয়োজন নেই। তবে এ সময়ে নিয়মিতভাবে গাছের গোড়ার আগাছা পরিষ্কার করতে হবে।
আম বাগানে হপার পোকা, মিলিবাগ ও স্কেল ইনসেক্ট যেন না থাকে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। এদেশে জানুয়ারি-মার্চ সময়ে হপার পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। এই পোকার আক্রমণ বেশি হলে আমের পাতা কালো হয়ে যায়, যা মহালাগা নামে পরিচিত। কুয়াশাছন্ন  আবহাওয়াই ইহা দ্রæত বিস্তার লাভ করে। আমবাগানে মুকুল বা পুষ্পমঞ্জরি বের হওয়ার সময় দিন ও রাতের গড় তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর থাকলে মহালাগার সম্ভাবনা কম থাকে তবে এই সময়ে তাপমাত্রা হঠাৎ বেড়ে গেলে (৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড) আমবাগানে হপার পোকার আক্রমণ বেড়ে যায়। সুতরাং এই সময়ে ঘন ঘন বাগান পরিদর্শন করতে হবে। আমবাগানে মুকুল বা পুষ্পমঞ্জরি বের হওয়ার আনুমানিক   ১৫-২০ দিন পূর্বে ইমিডাক্লোরোপ্রিড/সাইপারমেথ্রিন অথবা কার্বারিল গ্রæপের যে কোন কীটনাশক দ্বারা ভালভাবে সমস্ত গাছ ধুয়ে দিতে হবে। সেক্ষেত্রে গাছে বসবাসকারী হপার বা শোষক পোকাসহ অন্যান্য পোকার আক্রমণ হতে রক্ষা পাওয়া যাবে। যদি সঠিক সময়ে হপার পোকা দমন করা না যায় তাহলে পরবর্তীতে আমের ফলন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হতে পারে। যেমন হপার পোকা আম গাছের কচি অংশের রস চুসে খেয়ে বেঁচে থাকে। আমের মুকুল বের হওয়ার সাথে সাথে এগুলো মুকুলকে আক্রমণ করে। এই পোকার আমের মুকুল থেকে রস চুসে খায় ফলে মুকুল শুকিয়ে বিবর্ণ হয়ে ঝরে পড়ে। একটি হপার পোকা দৈনিক তার দেহের ওজনের ২০ গুণ পরিমাণ রস শোষণ করে খায় এবং দেহের প্রয়োজনের অতিরিক্ত আঠালো রস মলদ্বার দিয়ে বের করে দেয়, যা মধুরস বা হানিডিউ (ঐড়হবুফব)ি নামে পরিচিত। এ মধুরস মুকুলের ফুল ও গাছের পাতায় জমা হতে থাকে। মধুরসে এক প্রকার ছত্রাক জন্মায়। এই ছত্রাক জম্মানোর কারণে মুকুল, ফুল ও পাতার উপর কালো রঙের স্তর পড়ে, যা সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়াকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করে।
আমের ভাল ফলন পাওয়ার প্রধান অন্তরায় হলো আমের গুটি ঝরা। আমের গুটি ঝরা রোধ করতে, আম মটর দানাকৃতি অবস্থায় একবার এবং মার্বেল অবস্থায় দ্বিতীয়বার ইউরিয়া প্রতি ১ লিটার পানিতে ২০ গ্রাম হারে খুব ভালভাবে মিশিয়ে স্প্রে করলে ফল ঝরা হ্রাস পাবে এবং ফলন ও ফলের গুণগতমান বৃদ্ধি পাবে।
ফল মটরদানাকৃতি হলে উইভিল ও ফলছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হতে পারে। উক্ত পোকাদ্বয়ের আক্রমণ হলে ফেনিট্রোথিয়ন গ্রæপের কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ মি.লি হারে মধ্য মার্চ হতে ১৫ দিন অন্তর ২/৩ বার স্প্রে করতে হবে। আম পরিপক্ব হবার ১ মাস পূর্বে আমের মাছি পোকার আক্রমণ হতে পারে। এক্ষেত্রে ফল সংগ্রহের অন্তত একমাস পূর্বে সেক্স ফেরোমন ফাঁদ বা ফ্রুট ব্যাগিং প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।     
আমের ভাল ফলন পেতে আম বাগানে অবশ্যই স্প্রে করতে হবে। বর্তমান সময়ে আমবাগানে বালাইনাশকের ব্যবহার উদ্বেগজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ¯েপ্র করার প্রকৃত কারণ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় জ্ঞান না থাকার জন্য আমচাষিরা    কারণে- অকারণে এক মৌসুমে আমবাগানে বহুবার ¯েপ্র করে থাকেন যা কোনভাবেই কাম্য নয়। মাত্রাতিরিক্ত ¯েপ্র যেমন জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তেমনি আমের উৎপাদনকেও ব্যয়বহুল করে তোলে। কীটনাশক ¯েপ্রর বিষয়ে এখনই সচেতনতা সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হলে ভবিষ্যতে ইহা ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। গবেষণার ফলাফল হতে দেখা গেছে, ফুল আসার পূর্বে থেকে আম সংগ্রহ করা পর্যন্ত সময়মতো তিনটি ¯েপ্রই যথেষ্ট। তবে ক্ষেত্রবিশেষে আরও ১/২ টি ¯েপ্র করা লাগতে পারে। তবে ব্যাগিং প্রযুক্তি ব্যবহার করলে কোনভাবেই তিনটির বেশি স্প্রে করার প্রয়োজন নেই। প্রথম ¯েপ্রটি করতে হবে আমবাগানে মুকুল বা পুষ্পমঞ্জরি বের হওয়ার আনুমানিক ১৫-২০দিন পূর্বে সাইপারমেথ্রিন/কার্বারিল/ল্যামডা সাইহ্যালথ্রিন/ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রæপের কীটনাশক দিয়ে ভালভাবে সমস্ত গাছ (বাকলসহ) ধুয়ে দিতে হবে। সেক্ষেত্রে গাছে বসবাসকারী হপার বা ফুদকি পোকাসহ অন্যান্য পোকার আক্রমণ হতে রক্ষা পাওয়া যাবে। আমের মুকুল যখন ১৫ সেন্টিমিটার হবে কিন্তু ফুল ফুটবে না তখন দ্বিতীয়বার একটি কীটনাশক ও সালফার জাতীয় ছত্রাকনাশক একত্রে মিশিয়ে ¯েপ্র করতে হবে ফলে পুষ্পমঞ্জরির বৃদ্ধি ও ফুটন্ত ফুলকে রক্ষা করা সম্ভব হবে এবং আমের গুটি মটরদানার সমান হলে তখন তৃতীয়বার কীটনাশকের সাথে মেনকোজেব গ্রæপের ছত্রাকনাশক নির্দেশিত মাত্রায় ¯েপ্র করতে হবে। কারণ আমের গুটি বাধাঁর পর অ্যানথ্রাকনোজ রোগ দেখা যায় ফলে গুটির উপর কালো কালো দাগ হয় ও পরে গুটি ঝরে পড়ে। আমের মুকুলের ফুল ফোটার পর কোন অবস্থাতেই ¯েপ্র করা যাবে না। আমের পরাগায়ন প্রধানত বিভিন্ন প্রজাতির মাছি ও মৌমাছি দ্বারা সম্পন্ন হয়ে থাকে। তাই ফুল ফোটার পর কীটনাশক ¯েপ্র করলে পরাগায়নে সহায়তাকারী কীটপতঙ্গ বাগান হতে ভয়ে পালিয়ে যেতে পারে বা মারা যেতে পারে এবং আমের পরাগায়ন ও ফলধারণ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হতে পারে। বর্তমানে ফলবাগানে পরাগায়নে সহায়তাকারী কীটপতঙ্গের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমে যাচ্ছে। অতিরিক্ত কীটনাশক ¯েপ্রর ফলে এমনটি হতে পারে বলে ফল বিজ্ঞানীরা মনে করেন। এই প্রসঙ্গে একটি কথা বলা দরকার, কোন বাগানে ফল ছিদ্রকারী পোকা ও মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিলে তা দমনের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে ¯েপ্র করার সময় যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে তা হলো সঠিক বালাইনাশক নির্বাচন করে নির্দেশিত মাত্রায় উপযুক্ত সময়ে এবং সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
বালাইনাশকের নির্বাচন যদি সঠিক না হয়, প্রয়োগের মাত্রা যদি কম হয় এবং সময় একটু আগে বা পরে হলে আশানুরূপ ফলাফল পাওয়া সম্ভব নয়। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে আমের বৃদ্ধি পর্যায়ে তাপমাত্রা বেশী থাকে। সঠিক বাগান ব্যবস্থাপনা না করে শুধুমাত্র ¯েপ্র করে আমে ফলন বাড়ানো সম্ভব নয়। আমচাষিরা কীটনাশক ¯েপ্র্র ব্যাপারে সঠিক পরামর্শের জন্য স্থানীয় কৃষি কর্মী বা আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত¡ গবেযণা কেন্দ্রে (আম গবেষণা কেন্দ্র), চাঁপাইনবাবগঞ্জ যোগাযোগ করা উচিত। একই কীটনাশক বা ছত্রাকনাশক বার বার ¯েপ্র্র না করে মাঝে মাঝে পরিবর্তন করা উচিত কারণ একই ঔষধ বার বার ¯েপ্র্র করলে পোকা বা রোগের জীবাণুর প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যেতে পারে। প্রখর রৌদ্রে ¯েপ্র করা মোটেই উচিত নয়। আমবাগানে ¯েপ্র করার সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবশ্যই মেনে চলা দরকার। গাছ থেকে ফল সংগ্রহের ১৫-২০ দিন মধ্যে গাছে কোন বালাইনাশক ¯েপ্র্র করা উচিত নয়। আম বাগানের রোগ-পোকামাকড় ব্যবস্থাপনায় প্রতিষেধকের চেয়ে প্রতিরোধ ব্যবস্থায় বেশি কার্যকরী। উল্লিখিত বিষয়সমূহের উপর নজর দিলে খুব সহজেই এবং কম খরচে আমবাগানের রোগ-পোকামাকড় দমন করে ভালো ফলন পাওয়া সম্ভব হবে।
আম সঠিকভাবে পরিপক্ব হলেই তা সংগ্রহ করতে হবে। আম সংগ্রহ হতে শুরু করে ভোক্তার কাছে পৌঁছানো পর্যন্ত আমে যেন আঘাত না পায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। এক্ষেত্রে আম গাছ থেকে সংগ্রহ করার সময় বিএআরআই উদ্ভাবিত আম পাড়ার যন্ত্র বা ঠুসি ব্যবহার করতে হবে। ১ ইঞ্চি বোঁটাসহ আম সংগ্রহ করতে হবে। আমের কস বা আঠা কোনোভাবেই যেন আমের গায়ে না লাগে সেইদিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখতে হবে। এক্ষেত্রে আম সংগ্রহ করার পরপরই আম উপুড় করে রাখতে হবে অথবা কস ঝরানো যন্ত্রের সাহায্যে আমের কস ঝরিয়ে নিতে হবে। আম পাড়ার পর গরম পানিতে ৫৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড সে. তাপমাত্রায় ৫ মিনিট ডুবিয়ে রেখে ভালভাবে শুকিয়ে নিলে আমের সংরক্ষণকাল বেড়ে যায় এবং বোঁটাপচা রোগের আক্রমণ কমে যায়। উপরোক্ত বিষয়সমূহের প্রতি নজর দিলেই গুণগতমানসম্পন্ন আমের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হবে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ দেশকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেছেন তার যথাযথ বাস্তবায়নের জন্য গুণগত মানসম্পন্ন আমের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং রপ্তানি অত্যন্ত কার্যকর ভ‚মিকা পালন করতে পারে। য়

ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, ফল বিভাগ, উদ্যানতত্ত¡ গবেষণা কেন্দ্র, বিএআরআই, গাজীপুর, মোবাইল-০১৭১২১৫৭৯৮৯, ই-মেইল: sorofu@yahoo.com


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon